মোঃ এনামুল হক, লোহাগড়া স্টাফ রিপোর্টারঃ

নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলায় ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী কুমড়ী গ্রামের ১৯৯৭ সালের যাত্রা শুরু করেন কবি মিলন হোসেন খাঁন।

বাংলাদেশে অনেক কিছু বিলিন হতে চলছে প্রতিভার জগত,বিভিন্ন প্রকার অনুষ্ঠান সহ নানা প্রকারের সাংস্কৃতিক অঙ্গন।

কবি মিলন হোসেন খাঁন তিনি কুমড়ী মধ্যপাড়ার স্হায়ী বাসিন্দা এবং কুমড়ী গ্রামের সন্তান,তিনি দীর্ঘদিনযাবত গান,কবিতা, সাহিত্যিক,শিল্পকলা নিয়ে চর্চা করছেন।

কবি মিলন হোসেন খাঁন ১৯৯৭ সাল থেকে অল্প অল্প করে লেখা শুরু করেন,তিনি গান এবং কবিতা ৪শতর মতন। তার নিজের লেখা বই আছে তবে কোন একটি সময় তার লেখা বই পত্রিকাতে প্রকাশিত হয়েছিল।

নড়াইল জেলা শিল্পকলার একজন সদস্য,লোহাগড়া সাহিত্য পরিষদের ইউনিয়ন সমম্বনয়কারী, ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়ন কবি সাহিত্যিক কমিটির প্রতিনিধি।

কবি মিলন হোসেনের সাথে কথা বলে জানা গেল তার মনের কথা,তিনি বলেন আমার ইচ্ছা বড় কিছু হওয়া,আমি আমার নিজের ভাষায় কবিতা,গান,সাহিত্যিক চর্চা করি,নড়াইলের প্রতিটি প্রোগ্রামে উপস্থিত হই। আমাকে যদি উপর মহল হতে সহযোগীতা করত তাহলে আমি আমার প্রতিভার বিকাশ ঘটাতে পারতাম।তবে তার লেখা কবিতা পড়ে প্রতিটি লাইনের মহত্ব,আধ্যাত্মিক জগতের একটি বিষয় আছে,কবি মিলনের লেখা ও তার প্রতিভারুপ দেখে,দৈনিক কলম কথা, জাতীয় ক্রাইম রিপোর্টার্স,জাতীয় দৈনিক অপরাধ কন্ঠ,জাতীয় পত্রিকা সাপ্তাহিক অবদান,ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যান রাইটস অপরাধ ও মানবঅধিকার সাংবাদিক সংস্থার Ast.Cultural Secretary, Rural Jouarnalist Foundation(RJF) সভাপতি সাংবাদিক মোঃ এনামুল হক, বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবগতি করতে চান, গ্রামের সহজ সরল ত্যাগী প্রতিভার, প্রতিভা কবি মিলন হোসেন খাঁন এর আবেদন সরকারের নিকট আমার এই কবিতা,গান,সাহিত্যিক সু-নজর দেওয়ার জন্য আহব্বান জানান।